বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান সেলিম রহমানের শুভ জন্মদিন আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক
আজ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সম্পাদক, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (B.C.P.C.)-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, দেশবরেণ্য সংগঠক ও মানবতার ফেরিওয়ালা খান সেলিম রহমানের শুভ জন্মদিন আজ।
বাংলাদেশের গণমাধ্যম অঙ্গনে তাঁর দীর্ঘ পথচলা, দিকনির্দেশনামূলক নেতৃত্ব এবং মানবিক কর্মকাণ্ড তাঁকে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।
১৯৭৭ সালের ১১ ডিসেম্বর ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌর নগর গ্রামের এক স্বনামধন্য মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাবা আলহাজ্ব আবদুর রব মিয়া ছিলেন নীতিবান ও সমাজসেবায় অগ্রণী একজন মানুষ; মা বিবি জারিফা ছিলেন পরোপকারী ও শিক্ষামুখী এক আদর্শ নারী। পারিবারিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতার শিখন তাঁর ব্যক্তিত্বকে শৈশব থেকেই মানবিক ও দায়িত্বশীল করে গড়ে তোলে।
মেধা, সাহস ও দৃঢ়চেতা মনোভাব নিয়ে তিনি সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জপূর্ণ পথ অতিক্রম করে আজ হয়ে উঠেছেন সত্যনিষ্ঠ ও প্রভাবশালী এক গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষা, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সংগঠন পরিচালনার আধুনিক ধারা প্রবর্তন, তরুণদের পেশাগত প্রশিক্ষণ—সব ক্ষেত্রেই তাঁর অবদান উল্লেখযোগ্য।
সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মামলা বা নির্যাতনের ঘটনায় সর্বপ্রথম পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি ব্যাপকভাবে পরিচিত। বিভিন্ন সময় আইনগত সহযোগিতা ও পেশাগত সুরক্ষায় তাঁর অক্লান্ত ভূমিকা তাঁকে সাংবাদিক সমাজের অভিভাবক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। মানবিকতার প্রতি গভীর দায়বদ্ধতার জন্যই তাকে সবাই সম্মান করে “মানবতার ফেরিওয়ালা” হিসেবে।
গণমাধ্যমের মানোন্নয়ন, নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা, তথ্যের সত্যতা নিশ্চিতকরণ এবং স্বচ্ছ সাংবাদিকতার প্রচারে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর বিশ্বাস—“সত্যকে ধারণ করতে হলে সাংবাদিককে প্রথমে সৎ হতে হবে”—এ নীতিতে তিনি পুরো কর্মজীবন পরিচালিত করছেন।
তাঁর জন্মদিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাংবাদিকরা শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন—খান সেলিম রহমান কেবল একজন সম্পাদক নন; তিনি তরুণ প্রজন্মের অনুপ্রেরণার বাতিঘর। দূরদর্শী নেতৃত্ব, ইতিবাচক নির্দেশনা এবং মানবিক মূল্যবোধ তাঁকে করেছে এক অসাধারণ ব্যক্তিত্ব।
দুর্যোগ, সামাজিক সংকট কিংবা সাধারণ মানুষের বিপদে তিনি সবসময় পাশে দাঁড়ান—যা তাঁর মানবিক সত্তার উজ্জ্বল প্রমাণ। সমাজসেবা ও জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে তাঁর নিয়মিত সম্পৃক্ততা তাঁকে সাধারণ মানুষেরও আস্থার প্রতীক করে তুলেছে।
গণমাধ্যম অঙ্গনে তাঁর অবদান নিঃসন্দেহে ইতিহাসে স্থান করে নেবে। দায়িত্বশীল, নৈতিক ও স্বচ্ছ সাংবাদিকতার যে ধারাবাহিক মানদণ্ড তিনি তৈরি করেছেন, তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পথপ্রদর্শক হয়ে থাকবে।
তাঁর জন্মদিনে মাতৃজগত পরিবারসহ সাংবাদিক সমাজ তাঁকে জানাচ্ছে আন্তরিক শুভেচ্ছা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
তাঁর জীবনের প্রতিটি দিন হোক আলোকোজ্জ্বল, সার্থক ও মানবকল্যাণে ব্যয়িত—এই কামনা সবার।
প্রযুক্তি সহায়তায়: softhost
Leave a Reply